Sunday, February 18, 2018

Pigeon Home Making Design Method-(কবুতরের ঘর নির্মানের পদ্ধতি)

House of Pigeon

কবুতরের বাসস্থানঃ

কবুতরের ঘর
কবুতরের ঘর


উত্তম নিষ্কাশন, পর্যাপ্ত সূর্যালোক এবং বায়ুচলাচল আছে এরূপ উঁচু এবং বালুময় মাটিতে কবুতরের ঘর করতে হবে, যা খামারীর আবাসস্থল থেকে ২০০-৩০০ ফুট দুরে এবং দক্ষিণমূখী হওয়া উচিত। মাটি থেকে ঘরের উচ্চতা ২০-২৪ ফুট এবং খাচার উচ্চতা ৮-১০ফুট হওয়া ভাল। একটি খামারের জন্য ৩০-৪০ জোড়া কবুতর আদর্শ। এরূপ ঘরের মাপ হবে ৯ ফুট ৮.৫ ফুট। কবুতরের খোপ ২-৩ তলা বিশিষ্ট করা যায়। এরূপ খোপের আয়তন প্রতিজোড়া ছোট আকারের কবুতরের জন্য ৩০ সে. মি.x ৩০ সে.মি.x ২০ সে.মি. এবং বড় আকারের কবুতরের  জন্য ৫০ সে. মি.x ৫৫ সে.মি. x৩০ সে.মি.। ঘর স্বল্প খরচে সহজে তৈরী এবং স্থানান্তরযোগ্য যা কাঠ, টিন, বাঁশ, খড় ইত্যাদি দিয়ে তৈরী করা যায়। খামারের ভিতরে নরম, শুষ্ক খড়-কুটা রেখে দিলে তারা ঠোঁটে করে নিয়ে নিজেরাই বাসা তৈরী করে নেয়। ডিম পাড়ার বাসা তৈরীর জন্য ধানের খড়, শুকনো ঘাস, কচি ঘাসের ডগাজাতীয় দ্রব্যাদি উত্তম। খোপের ভিতর মাটির সরা বসিয়ে রাখলে কবুতর সরাতে ডিম পাড়ে এবং বাচ্চা ফুটায়।


কবুতরের ঘর
কবুতরের ঘর
ঘর তৈরির ক্ষেত্রে লক্ষণীয় বিষয়ঃ




  1. ঘরের মধ্যে জেনো পর্যাপ্ত আলো বাতাস আসা যাওয়া করতে পারে।
  2. ঘরের মধ্যে এমন কোন ফাকা জায়গা না থাকে যেখান থেকে ইঁদুর বেঁজি ইত্যাদি প্রাণী ঢুঁকে কবুতরের ক্ষতি করতে পারে।
  3. একটু বড় করে খোপ তৈরি করা যাতে কবুতর বাহীরে মিলন করতে সমস্যা হলে খোপের ভিতরেই মিলন করতে পারে। এতে করে আপনার প্রডাকশন বৃদ্ধি পাবে।


কবুতর পালন ও আধুনিক কৃষি

কবুতর পালন ও  আধুনিক কৃষি  kobutor palon কৃষি নয়, আধুনিক কৃষি এই ব্রত নিয়ে আমাদের যাত্রা। আর কৃষি বিপ্লের জন্য চাই পর্যাপ্ত ...